ঘটে যাওয়া প্রলয়ংকরী ভূমিকম্পে নেপাল আজ প্রায় বিদ্ধস্ত।ভেঙে পড়েছে সেখানকার পর্যটন শিল্প। তারপরও তারা ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে। এ বিষয়ে কম-বেশি আমরা সকলেই জানি। আর্থসামাজিক বাস্তবতায় অন্যান্য শিল্প সেখানে গড়ে ওঠেনি বললেই চলে। দেশটির প্রধানতম শিল্প হিসেবে পর্যটনকেই তারা অবলম্বন করেছিল। আমরা যারা প্রকৃতিপ্রেমী, ভ্রমণ প্রিয়, নতুন নতুন জায়গা ও বৈচিত্রময় এই পৃথিবী ঘুরে ঘুরে দেখতে পছন্দ করি তারা চাইলে হয়তো নেপালের এই দুঃসময়ে সামান্য হলেও অবদান রাখতে পারি। আপনার অবগতের জন্য জানিয়ে রাখি, পৃথিবীর নানা দেশের পর্যটকগণ বর্তমানে নেপাল ভ্রমণ করছেন এই মানসিকতা থেকে যে, সেখানে দুটো পয়সা খরচ করলে কোনো না কোনোভাবে তাদের জাতীয় অর্থনীতিতে যুক্ত হবে। সুতরাং আসছে ঈদুল আজহার ছুটিতে আপনার ভ্রমণ পরিকল্পনায় থাকতে পারে হিমালয় কন্যা নেপালের পোখারা ভ্যালি।
পোখারা দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম পর্যটন আকর্ষণগুলোর মধ্যে একটি। পর্যটকদের ভ্রমণ পরিকল্পনায় জীবনে একবার হলেও পোখারা দর্শনের ইচ্ছা থাকে। এক সময়ের ভারত-তিব্বতের অন্যতম এই বাণিজ্য পথ বর্তমানে পর্যটকদের কাছে বায়ু পরিবর্তনের আদর্শ স্থান। ঘুম থেকে জেগে জানালার পর্দা সরালেই অন্যপূর্ণা রেঞ্জের বরফ ঢাকা শ্বেত শরীরে সূর্যের আলোয় সোনালি আভা দেখে আপনার দু’চোখ বিস্ময়ে স্থির হয়ে যাবে। এমন আরো অনেক বিস্ময় সেখানে আপনার জন্য অপেক্ষা করছে। তাহলে চলুন জেনে নেয়া যাক পোখারায় গিয়ে আপনি আর কী কী দেখবেন-
ফেওয়া তাল: বাংলায় এর অর্থ হলো ফেওয়া লেক। নেপালের দ্বিতীয় বৃহত্তম লেক এটি। চারদিকে উঁচু পাহাড়, মাঝখানে লেকটির অবস্থান। সূর্যের আলোর তারতম্যের কারণে লেকের পানির রং বদলে যায়। এ দৃশ্য দেখতে বেশ ভালো লাগে। ইচ্ছা করলে নির্দিষ্ট ভাড়ায় সারা দিন ধরে লেকে বোটিং করতে পারেন। দেখবেন আপনার পাশাপাশি লেকের পানির উপর উড়ছে নাম না জানা অনেক পাখি। লেকটি পাখিদের অভয়ারণ্য। চাইলে ফিশিংয়ের ব্যবস্থাও রয়েছে। তবে পাখি শিকার করতে পারবেন না।
Posted on জানুয়ারি ৮th, ২০২৫
Posted on জানুয়ারি ১st, ২০২৫
Posted on ডিসেম্বর ৩rd, ২০২৪
Posted on ডিসেম্বর ৩rd, ২০২৪
Posted on নভেম্বর ২৬th, ২০২৪
Posted on নভেম্বর ২৬th, ২০২৪
Posted on নভেম্বর ১৭th, ২০২৪
Posted on নভেম্বর ১৭th, ২০২৪
Posted on নভেম্বর ১৭th, ২০২৪
Posted on নভেম্বর ৩rd, ২০২৪