নিজস্ব প্রতিবেদক :: রূপালী ব্যাংকের সব ব্যবসায়িক সূচকে বড় অগ্রগতি সৃষ্টি ও ব্যবসায়িক লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের লক্ষ্যে ১০০ দিনের বিশেষ কর্মপরিকল্পনা ঘোষণা করেন ব্যাংকের নবনিযুক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর।আজ রবিবার দিলকুশাস্থ ব্যাংকটির প্রধান কার্যালয়ের সামনে থেকে বেলুন ও পায়রা উড়িয়ে এই বিশেষ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান কাজী ছানাউল হক এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর।
এই কর্মসূচির মাধ্যমে রেমিট্যান্স আহরণ, আমানতের প্রবৃদ্ধি, রপ্তানি বাণিজ্য, গ্রিন ব্যাংকিং, খেলাপি ঋণ আদায়, বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি বাস্তবায়নসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সূচকে রূপালী ব্যাংককে একটি শক্তিশালী অবস্থানে নিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর। ১০০ দিনের কর্মসূচি সফল করতে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নির্দেশ দেন ব্যবস্থাপনা পরিচালক।
কর্মসূচি ঘোষণাকালে ব্যবস্থাপনা পরিচালক কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশ্যে বলেন, এই কর্মসূচি সফলভাবে বাস্তবায়িত হলে ব্যাংকের সর্বস্তরে কর্মচাঞ্চল্য সৃষ্টি ও গতিশীলতা বৃদ্ধি পাবে। যে সমস্ত কর্মকর্তাগণ সফলভাবে এই কর্মসূচি বাস্তবায়ন করবেন তাদের পুরস্কৃত করা হবে। একই সাথে তিনি এই কর্মসূচির অগ্রগতির বিষয়ে প্রতিনিয়ত মনিটরিং করা হবে বলেও কর্মকর্তাদের সতর্ক করেন।
এই কর্মসূচি সফলভাবে বাস্তবায়িত হলে ব্যাংকের খেলাপি ঋণ কমবে, রেমিট্যান্স বৃদ্ধি পাবে এবং ঋণ ও অগ্রিম বাড়বে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি। কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে এ কর্মসূচি সংক্রান্ত ব্যাংকের স্লোগান পড়ে শোনান, “১০০ দিনের লক্ষ্যমাত্রা, শুরু হল পথযাত্রা। খেলাপি ঋণ আদায়, রেমিট্যান্স বৃদ্ধি, রফতানি, ঋণ ও আমানতের প্রতিশ্রুতি, সম্মানিত গ্রাহকরাই আমাদের শক্তি।”
আর রূপালী ব্যাংকের চেয়ারম্যান কাজী ছানাউল হক বলেন, রূপালী ব্যাংক দেশের একটি মডেল আর্থিক প্রতিষ্ঠানে পরিণত হবে। এ ধরনের কর্মসূচি সব সময় প্রতিষ্ঠানের জন্য ইতিবাচক ফলাফল বয়ে নিয়ে আসে। এ বিষয়ে ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের পক্ষে থেকে সর্বাত্মক সহায়তার আশ্বাস প্রদান করেন চেয়ারম্যান কাজী ছানাউল হক। চেয়ারম্যান এই ধরনের কর্মসূচি সফল করতে যে ধরনের সততা ও দক্ষতার প্রয়োজন রয়েছে তার সবটুকুই ব্যবস্থাপনা পরিচালকের রয়েছে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক খান ইকবাল হোসেন, মহা-ব্যবস্থাপক পারসুমা আলম, মো. গোলাম মরতুজা, তাহমিনা আখতার, মো. হারুনুর রশিদ, কাজী আব্দুর রহমান, কাজী ওয়াহিদুল ইসলাম ও ইকবাল হোসেন খা। এ ছাড়া ভার্চ্যুয়ালি সকল বিভাগীয় কার্যালয়ের মহা-ব্যবস্থাপক, আঞ্চলিক কার্যালয়ের উপ-মহাব্যবস্থাপক, কর্পোরেট শাখার নির্বাহী ও সকল শাখার ব্যবস্থাপকগণ সংযুক্ত ছিলেন।
বিডি প্রেসরিলিস / ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২২ /এমএম
Posted on নভেম্বর ১৭th, ২০২৪
Posted on নভেম্বর ১৭th, ২০২৪
Posted on নভেম্বর ১৭th, ২০২৪
Posted on নভেম্বর ৩rd, ২০২৪
Posted on নভেম্বর ৩rd, ২০২৪
Posted on নভেম্বর ৩rd, ২০২৪
Posted on অক্টোবর ৩০th, ২০২৪
Posted on অক্টোবর ৩০th, ২০২৪
Posted on অক্টোবর ৩০th, ২০২৪
Posted on অক্টোবর ৩০th, ২০২৪