নিজস্ব প্রতিবেদক :: ঐতিহ্যবাহী ফুটওয়্যার ব্র্যান্ড বাটা। বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনের মাধ্যমে তাদের প্রতিষ্ঠা দিবস পালন করছে গ্রুপটি। এত বছরের অসাধারণ যাত্রাকে স্মরণ করার পাশাপাশি, বিশ্বব্যাপী কর্মী, গ্রাহক এবং সমাজকে সম্মিলিত করতে বাটা বিশ্বব্যাপী এই ইভেন্টটির আয়োজন করে। ১৮৯৪ সালের এই দিনে যাত্রা শুরু করার কারণে বাটার জন্য দিনটি অপরিসীম তাৎপর্য বহন করে।
দিনটি স্মরণীয় করে রাখতে, এই প্রথমবারের মত বাটা চিলড্রেনস্ প্রোগ্রামের চেয়ারম্যান মনিকা পিগনাল বাটা বাংলাদেশ পরিদর্শনে এসেছেন। বাটা চিলড্রেনস্ প্রোগ্রাম, শিশুদের জীবন কিভাবে প্রভাব ফেলছে তা প্রত্যক্ষ দর্শন করতে তিনি বিসিপি স্কুলও পরিদর্শন করেন। এই প্রোগ্রামে মনিকা পিগনাল বাটা র সাথে বাটা বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর, দেবব্রত মুখার্জি ও অন্যান্য ঊর্ধতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানটিতে SOS চিলড্রেনস ভিলেজেস ইন্টারন্যাশনাল-এর সাথে বিশ্বব্যাপী পার্টনারশিপের কথা ঘোষণা করে আনন্দ প্রকাশ করেছে বাটা। SOS চিলড্রেনস ভিলেজেস হলো বিশ্বের বৃহত্তম সংস্থা, যা পিতৃমাতৃহীন শিশু এবং তরুণদের সুন্দরভাবে বেড়ে ওঠার জন্য প্রয়োজনীয় যত্ন, সম্পর্ক এবং সহায়তা নিশ্চিত করে। এই পার্টনারশিপ তরুণদের সমর্থন ও ক্ষমতায়নে বাটার দৃঢ় প্রতিশ্রুতির সাক্ষ্য বহন করে।প্রতিষ্ঠা দিবসের মূলে রয়েছে বাটার অন্যতম প্রধান লক্ষ্য – জীবনকে উন্নত করা। বাটা চিলড্রেনস প্রোগ্রাম (বিসিপি)-এর মাধ্যমে, স্থানীয় ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠানের সাথে পার্টনারশিপের দ্বারা সংস্থাটি শিশুদেরকে তাদের সম্ভাবনার শিখরে পৌঁছাতে সহায়তা করে। ২০১১ সাল থেকে, বাটা-র কর্মকাণ্ডের আওতাধীন এলাকাগুলোতে চার লাখেরও বেশি শিশুকে সহায়তা করেছে।
বাংলাদেশে বাটা চিলড্রেনস প্রোগ্রাম (বিসিপি) বছরের পর বছর ধরে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জীবন উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য মাইলফলক অর্জন করেছে। ২০১৯ সাল থেকে পার্টনারশিপে থাকা আশরাফ টেক্সটাইল মিলস হাই স্কুল-এ ইতোমধ্যে বেশ কিছু উল্লেখযোগ্য কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখেছে বিসিপি। যেমন: স্কুল সংস্কার, দৈনন্দিন জীবনযাপনের জন্য প্রয়োজনীয় সাধারণ দক্ষতাগুলোর প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা এবং এই শিশুদের জন্য মাসিক স্বাস্থ্যবিধি সম্পর্কে সচেতনতা তৈরি করা। এছাড়াও, এই প্রচেষ্টাগুলোর ফলে শিক্ষা ক্ষেত্রে শিশুদের ঝরে পড়ার হার হ্রাস পেয়েছে, এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ অর্জনকারী শিক্ষার্থীর সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে এবং শিশুদের শারীরিক ও মানসিক সুস্থতার জন্য খেলাধুলা, শিল্পকলা এবং সাংস্কৃতিক কার্যক্রমের প্রসার ঘটেছে।
বিডি প্রেসরিলিস / ২৫ সেপ্টেম্বের ২০২৩ /এমএম
Posted on ডিসেম্বর ৩rd, ২০২৪
Posted on ডিসেম্বর ৩rd, ২০২৪
Posted on নভেম্বর ২৬th, ২০২৪
Posted on নভেম্বর ২৬th, ২০২৪
Posted on নভেম্বর ১৭th, ২০২৪
Posted on নভেম্বর ১৭th, ২০২৪
Posted on নভেম্বর ১৭th, ২০২৪
Posted on নভেম্বর ৩rd, ২০২৪
Posted on নভেম্বর ৩rd, ২০২৪
Posted on নভেম্বর ৩rd, ২০২৪